Dr. Kamrul Hasan
(Neuro Physiotherapy Specialist)
BPT (G.U), MSC, Physiotherapy in Advanced Neurology (MPT)
Gonoshasthaya Medical College and Hospital (G.U), Dhaka
Divisional Police Hospital, Chattogram
BPT (G.U), MSC, Physiotherapy in Advanced Neurology (MPT)
Gonoshasthaya Medical College and Hospital (G.U), Dhaka
Divisional Police Hospital, Chattogram
Opposite side of Badnasha Mazar, 1284 O.R Nizam Road, Mazar Ln, Chittagong
Eidgah Bow Bazar, Opposite side of Brac Bank, Halisohor Road, Chittagong.
Betek Priyangan Market, Shodorghat road, Chittagong.
CORD (Center of rehabilitation for the disable) ২০০৬ সাল থেকে বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপী চিকিৎসক কামরুল হাসান এর তত্ত্বাবধানে ফিজিওথেরাপিস্ট, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ফিজিওথেরাপি), সহ সংশ্লিষ্ট কর্মীদের সমন্বয়ে ইউরোপ-ইন্ডিয়ান যন্ত্রপাতির মাধ্যমে ইলেক্ট্রোথেরাপি, দক্ষ ফিজিও হাতে ম্যানুয়াল থেরাপি সহ বিভিন্ন ধরনের এক্সারসাইজ থেরাপির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বাত-ব্যথা, আঘাত ও খেলাধুলায় আঘাতজনিত সমস্যা ও স্ট্রোক জনিত হ্যামিপ্লেজিয়া, প্যারালাইসিস, প্রতিবন্ধিতাজনিত সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে ফিজিওথেরাপি ও রিহ্যাব সেবা প্রদান করা হয়।
এখানে রোগীদের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা পরামর্শ দিয়ে থাকেন ডা.কামরুল হাসান (পিটি), যিনি গনস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (জি.ইউ)গনবিশ্ববিদ্যালয়,ঢাকা চিকিৎসা অনুষদের অধীনে ২০০৫ সালে ইন্টার্নশীপ সহ ৫ বছর মেয়াদী ব্যাচেলর অব ফিজিওথেরাপি (বিপিটি) ডিগ্রি অর্জন করেন, পরবর্তীতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক সার্জারী বিভাগে এক বছরের ২০১১সালে এমএসসি,ফিজিওথেরাপি ইন এডভান্স নিউরোলজি (এমপিটি) উচ্চত্তর ডিগ্রি লাভ করেন, তাছাড়া তিনি মাস্কোলোস্কেলেটাল ও নিউরোলজিক্যাল বিভিন্ন কন্ডিশনের উপর আন্তর্জাতিক এবং জাতীয়ভাবে গবেষণা করেন। যা বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত হয়। বর্তমানে ২০০৬ সাল থেকে কর্ড ফিজিওথেরাপি সেন্টার চট্টগ্রাম শহরে সফলতার সহিত কন্সালটেন্ট নিউরো ফিজিওথেরাপী বিশেষজ্ঞহিসেবে কাজ করেছেন।তাছাড়া বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতাল চট্টগ্রাম সিনিয়র ফিজিওথেরাপীস্ট হিসেবে কর্মরত আছেন।
ফিজিওথেরাপি (Physiotherapy) হলো একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে শারীরিক ব্যথা, আঘাত বা বিভিন্ন অসুস্থতা নিরাময়ের জন্য ব্যায়াম, ম্যাসাজ, তাপ বা ঠান্ডা প্রয়োগ, ইলেকট্রোথেরাপি এবং অন্যান্য শারীরিক কৌশল ব্যবহার করা হয়।
✅ ব্যথা কমানো (যেমন: ঘাড়, পিঠ, হাঁটু বা জয়েন্টের ব্যথা)
✅ পেশি ও জয়েন্টের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করা
✅ আঘাত বা অস্ত্রোপচারের পর দ্রুত সুস্থ হতে সাহায্য করা
✅ পক্ষাঘাত (Paralysis) বা স্নায়ুর সমস্যার চিকিৎসা
✅ দীর্ঘমেয়াদী অসুখ (যেমন: বাত, আর্থ্রাইটিস) নিয়ন্ত্রণ করা
✅ প্রাকৃতিক ওষুধবিহীন ব্যথা নিরাময়: ব্যথা কমাতে ওষুধের উপর নির্ভর না করে ব্যায়াম ও থেরাপি ব্যবহার করা হয়।
✅ আঘাত বা অস্ত্রোপচারের পর দ্রুত পুনরুদ্ধার: হাড়, জয়েন্ট বা পেশির ইনজুরির পর সুস্থ হতে সাহায্য করে।
✅ শারীরিক কর্মক্ষমতা বাড়ায়: পেশি ও জয়েন্টের নমনীয়তা ও শক্তি বৃদ্ধি করে, যা দৈনন্দিন চলাফেরায় সহায়ক।
✅ পক্ষাঘাত ও স্নায়ুর রোগের পুনর্বাসন: স্ট্রোক, পারকিনসন বা স্নায়ুর সমস্যায় আক্রান্তদের জন্য কার্যকর।
✅ বয়সজনিত সমস্যা দূর করে: হাঁটাচলার ভারসাম্য রক্ষা ও শরীর সচল রাখতে সাহায্য করে।
✅ নারীদের জন্য বিশেষ উপকারী: গর্ভাবস্থা ও প্রসব পরবর্তী ব্যথা ও দুর্বলতা কমাতে সাহায্য করে।
✅ স্পোর্টস ইনজুরি ও কর্মস্থলের ব্যথা নিরাময়: খেলোয়াড় ও দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করা ব্যক্তিদের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী।
ফিজিওথেরাপি সুস্থ ও ব্যথামুক্ত জীবন নিশ্চিত করতে অত্যন্ত কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি।
বাংলাদেশে ফিজিওথেরাপি : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) নির্দেশনা অনুযায়ী ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা বিজ্ঞানের স্বাধীন এবং স্বতন্ত্র পেশা। মহান মুক্তিযুদ্ধ অবসানের পর যুদ্ধাহত পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষের চিকিৎসা এবং পুনর্বাসনের লক্ষ্যে তৎকালীন সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ১৯৭২ সালে আমেরিকান অধ্যাপক ডা. আর.জে.গার্স্ট এর নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা অনুষদের অধীনে সরকারিভাবে ফিজিওথেরাপি ¯œাতক কোর্স চালু হয়। ১৯৭৮ সালে ২টি ব্যাচ ডিগ্রি লাভের পর কোর্সটি বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) ইন্টার্ণশিপ সহ ৫ বৎসর মেয়াদী ব্যাচেলর অব ফিজিওথেরাপি (বিপিটি) প্রফেশনাল কোর্স ১৯৯৫ সালে চালু হয়। স্বতন্ত্র কাউন্সিল না হওয়া পর্যন্ত স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা অনুষদ ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রিপ্রাপ্ত ফিজিওথেরাপিস্টগণ পেশাগত রেজিস্ট্রেশন লাভের পর রেজিস্টার্ড ফিজিওথেরাপি প্র্যাক্টিশনার হিসাবে স্বাধীনভাবে চিকিৎসা প্রদান করেন।
উল্লেখ্য মহান জাতীয় সংসদের ২০১৮ ইং সনের ৭১নং আইন যাহা ১৪ নভেম্বর, ২০১৮ ইং গেজেট নথিভুক্ত এবং “বাংলাদেশ বিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল আইন ২০১৮” নামে অভিহিত। এই আইন অনুসারে ফিজিওথেরাপিস্টগণ তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন এবং ফিজিওথেরাপি ও রিহ্যাব সেন্টার পরিচালনা করবেন।
মেরুদণ্ডের ব্যথা আজকাল খুব সাধারণ একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা জীবনযাত্রাকে কঠিন করে তুলতে পারে। দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করা, ভুল ভঙ্গিতে হাঁটা বা দাঁড়ানো, কিংবা হঠাৎ আঘাত – এসব কারণে মেরুদণ্ডের ব্যথা দেখা দিতে পারে। Cord Physiotherapy Center মেরুদণ্ডের ব্যথা উপশমে আধুনিক ও কার্যকর ফিজিওথেরাপি সেবা প্রদান করে।
✅ ব্যথা উপশম থেরাপি: ব্যথার প্রকৃতি অনুযায়ী বিশেষ থেরাপি দেওয়া হয়।
✅ পোস্টার কারেকশন: সঠিক শারীরিক ভঙ্গি বজায় রাখতে সহায়তা করা হয়।
✅ পেশী ও জয়েন্ট স্ট্রেংদেনিং: মেরুদণ্ডকে শক্তিশালী করতে বিশেষ ব্যায়াম ও থেরাপি প্রদান করা হয়।
✅ ব্যক্তিগত চিকিৎসা পরিকল্পনা: রোগীর শারীরিক অবস্থা বুঝে নির্দিষ্ট থেরাপি নির্ধারণ করা হয়।
✔️ অভিজ্ঞ ও সার্টিফায়েড ফিজিওথেরাপিস্ট
✔️ আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামের ব্যবহার
✔️ ব্যথা কমানোর পাশাপাশি দীর্ঘস্থায়ী সমাধান
✔️ আরামদায়ক ও পেশাদার সেবা পরিবেশ
মেরুদণ্ডের ব্যথা দূর করতে ও সুস্থ জীবনযাপন নিশ্চিত করতে Cord Physiotherapy Center-এ যোগাযোগ করুন! 📞
নিচের কল বাটনে ক্লিক করে আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিশ্চিত করুন